কেউ এড়িয়ে যাবেননা খুবই ইম্পরট্যান্ট পোস্ট
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
পৃথিবী তার পালনকর্তার নূরে উদ্ভাসিত
হবে, আমলনামা স্থাপন করা হবে,
পয়গম্বরগণ ও
সাক্ষীগণকে আনা হবে এবং সকলের
মধ্যে ন্যায় বিচার করা হবে-তাদের
প্রতি জুলুম করা হবে না। *বলুন, হে আমার
বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ
তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ
হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ
মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
*আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার
মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার
নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত
করেন, তার প্রাণ ছাড়েন
না এবং অন্যান্যদের ছেড়ে দেন এক
নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয়
এতে চিন্তাশীল লোকদের
জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। *আর আল্লাহ
যাকে পথপ্রদর্শন করেন,
তাকে পথভ্রষ্টকারী কেউ নেই। আল্লাহ
কি পরাক্রমশালী, প্রতিশোধ
গ্রহণকারী নন?
*যারা মনোনিবেশ সহকারে কথা শুনে,
অতঃপর যা উত্তম, তার অনুসরণ করে।
তাদেরকেই আল্লাহ সৎপথ প্রদর্শন করেন
এবং তারাই বুদ্ধিমান।*অতএব,
তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার
ইচ্ছা তার এবাদত কর। বলুন, কেয়ামতের
দিন তারাই বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে,
যারা নিজেদের ও পরিবারবর্গের তরফ
থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জেনে রাখ, এটাই
সুস্পষ্ট ক্ষতি।
*যারা এ দুনিয়াতে সৎকাজ করে, তাদের
জন্যে রয়েছে পুণ্য। আল্লাহর
পৃথিবী প্রশস্ত। যারা সবরকারী, তারাই
তাদের পুরস্কার পায় অগণিত।
*স্যারা সবরকারী, তারাই তাদের
পুরস্কার পায় অগণিত। *চিন্তা-
ভাবনা কেবল তারাই করে,
যারা বুদ্ধিমান।
*যখন মানুষকে দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে, তখন
সে একাগ্রচিত্তে তার
পালনকর্তাকে ডাকে, অতঃপর তিনি যখন
তাকে নেয়ামত দান করেন, তখন সে কষ্টের
কথা বিস্মৃত হয়ে যায়, যার
জন্যে পূর্বে ডেকেছিল এবং আল্লাহর
সমকক্ষ স্থির করে;
যাতে করে অপরকে আল্লাহর পথ
থেকে বিভ্রান্ত করে। বলুন, তুমি তোমার
কুফর সহকারে কিছুকাল জীবনোপভোগ
করে নাও। নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের
অন্তর্ভূক্ত।
*আল্লাহর দেয়া বিধান পরিত্যাগ করে,
যে ব্যক্তি নিজের নফসের ইচ্ছামত চলে,
তার অপেক্ষা অধিক গোমরাহ ও পথভ্রষ্ট
আর কে হতে পারে?
(সূরা কাসাস: ৫০)
লেখা : Tamim Sahriyar
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
পৃথিবী তার পালনকর্তার নূরে উদ্ভাসিত
হবে, আমলনামা স্থাপন করা হবে,
পয়গম্বরগণ ও
সাক্ষীগণকে আনা হবে এবং সকলের
মধ্যে ন্যায় বিচার করা হবে-তাদের
প্রতি জুলুম করা হবে না। *বলুন, হে আমার
বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ
তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ
হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ
মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
*আল্লাহ মানুষের প্রাণ হরণ করেন তার
মৃত্যুর সময়, আর যে মরে না, তার
নিদ্রাকালে। অতঃপর যার মৃত্যু অবধারিত
করেন, তার প্রাণ ছাড়েন
না এবং অন্যান্যদের ছেড়ে দেন এক
নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে। নিশ্চয়
এতে চিন্তাশীল লোকদের
জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। *আর আল্লাহ
যাকে পথপ্রদর্শন করেন,
তাকে পথভ্রষ্টকারী কেউ নেই। আল্লাহ
কি পরাক্রমশালী, প্রতিশোধ
গ্রহণকারী নন?
*যারা মনোনিবেশ সহকারে কথা শুনে,
অতঃপর যা উত্তম, তার অনুসরণ করে।
তাদেরকেই আল্লাহ সৎপথ প্রদর্শন করেন
এবং তারাই বুদ্ধিমান।*অতএব,
তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার
ইচ্ছা তার এবাদত কর। বলুন, কেয়ামতের
দিন তারাই বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবে,
যারা নিজেদের ও পরিবারবর্গের তরফ
থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জেনে রাখ, এটাই
সুস্পষ্ট ক্ষতি।
*যারা এ দুনিয়াতে সৎকাজ করে, তাদের
জন্যে রয়েছে পুণ্য। আল্লাহর
পৃথিবী প্রশস্ত। যারা সবরকারী, তারাই
তাদের পুরস্কার পায় অগণিত।
*স্যারা সবরকারী, তারাই তাদের
পুরস্কার পায় অগণিত। *চিন্তা-
ভাবনা কেবল তারাই করে,
যারা বুদ্ধিমান।
*যখন মানুষকে দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করে, তখন
সে একাগ্রচিত্তে তার
পালনকর্তাকে ডাকে, অতঃপর তিনি যখন
তাকে নেয়ামত দান করেন, তখন সে কষ্টের
কথা বিস্মৃত হয়ে যায়, যার
জন্যে পূর্বে ডেকেছিল এবং আল্লাহর
সমকক্ষ স্থির করে;
যাতে করে অপরকে আল্লাহর পথ
থেকে বিভ্রান্ত করে। বলুন, তুমি তোমার
কুফর সহকারে কিছুকাল জীবনোপভোগ
করে নাও। নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের
অন্তর্ভূক্ত।
*আল্লাহর দেয়া বিধান পরিত্যাগ করে,
যে ব্যক্তি নিজের নফসের ইচ্ছামত চলে,
তার অপেক্ষা অধিক গোমরাহ ও পথভ্রষ্ট
আর কে হতে পারে?
(সূরা কাসাস: ৫০)
লেখা : Tamim Sahriyar
0 comments:
Post a Comment